Sunday, October 14, 2018

ইন্টারনেট কি?








 





একটা প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটারগুলোকে সাধারনত একটি নেটওয়ার্ক দিয়ে পরস্পরের সাথে যুক্ত করে দেওয়া হয় যেন একটা কম্পিউটার অন্য একটা কম্পিউটার এর সাথে যোগাযোগ করতে পারে, আর প্রয়োজন হলে একটা কম্পিউটার আরেকটা কম্পিউটার এর রিসোর্স ব্যাবহার করতে পারে।  এই ধরনের নেটওয়ার্ককে LAN (LOCAL AREA NETWORK) বলা হয়ে থাকে,। আজকাল LAN তৈরি করার জন্য একটা সুইচের সাথে অনেকগুল কম্পিউটার করে সুইচগুলোকে পরস্পরের সাথে যুক্ত করে দিতে হয়। যখন একটা অন্য কম্পিউটার এর সাথে যোগাযোগ করতে হয়, সেটি যদি তার নিজের সুইচের সাথে যুক্ত কম্পিউটারের মাঝে পেয়ে যায় তাহলে তার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করে। সেখানে না পে লে অন্য একটা প্রতিষ্ঠানের একটি LAN-কে অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের অন্য একটি LAN-এর সাথে যুক্ত করার জন্য রাউটার ব্যাবহার করা হয়। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক-এর নিজেদের মাঝে Inter Connection  করে Networking- কে  Internet বলা হয়। এই মুহূর্তে পৃথিবীর পায় নয় বিলিয়ন কম্পিউটার বা অন্য কোনো ডিভাইস ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত আছে এবং সংখ্যাটি প্রতিদিনই বাড়ছে।

কাজেই ইন্টারনেট হচ্ছে নেটওয়ার্কের নেটওয়ার্ক, যেখানে প্রাইভেট, পাবলিক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসা-বাণিজ্য, সরকারি-বেসরকারি স্থানীয় বা বৈশ্বিক সব ধরনের নেটওয়ার্কগুলো যুক্ত হয়েছে। এই বিশাল নেটওয়ার্ক তৈরি করার জন্য নানা ধরনের ইলেক্ট্রনিক, ওয়ারলেস এবং ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে নানা ধরনের তথ্য আদান-প্রদান করা যায় এবং নান ধরনের সেবা দেখা যায়। উদাহরন দেওয়ার জন্য বলা যেতে পারে, ইন্টারনেটে রয়েছে নানা ধরনের ওয়েবসাইট, ইলেক্ট্রনিক মেইল, টেলিফোন এবং ভিডিও যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদান, সামাজিক নেটওয়ার্ক, বিনোদন, শিক্ষা এবং গবেষনা টুল এবং নানা ধরনের ইন্টারনেটভিত্তিক সেবা। সারা পৃথিবীর মানুষ এখন ইন্টারনেটএর উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে এবং আমাদের জীবনধারার একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। এখানে উল্লেখ করা যায়, ইন্টারনেটে পৃথিবীরসকল মানুষেরই যোগাযোগ করার সমানসুযোগ আছে বলেনানা ধরনের প্রচার এবং অপপ্রচারের ব্যবহার এবং অপব্যবহার সুযোগ তৈরি হয়েছে। নানা ধরনের ক্ষতিকর সফটওয়্যার তৈরি করে নেটওয়ার্কএর ক্ষতি করা, বিদ্বেষ এবং হিংসা ছড়ানো আপত্তিকর তথ্য উপস্থাপন ছাড়াও অপরাধীরাও তাদের কার্যক্রম গোপনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে।

কিছু নেতিবাচক বিষয় থাকার পরও ইন্টারনেট এই সভ্যতার সবচেয়ে বড় অবদান এবং এই প্রথমবার পৃথিবীর সকল মানুষ সমানভাবে একটি প্রযুক্তিতে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। ভবিষ্যতে পৃথিবীতে এই নেটওয়ার্কএর কি প্রভাব পড়বে, তা দেখার জন্য সারা পৃথিবীর মানুষ আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে।

Friday, October 12, 2018

দীপুর নাম্বার টু

দীপুর নাম্বার টু  মুক্তি পায় ১৯৯৬ সালে। ১৯৮৪ সালে জাফর ইকবালের একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে দীপুর নাম্বার টু চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়। চলচ্চিত্রটির পরিচালক ছিলেন মোরশেদুল ইসলাম। দিপু নামে অভিনয় করেছেন অরুন। তাছাড়া আরও অভিনয় করেছেন বুলবুল আহমেদ, ববিতা, আবুখায়ের, গোলাম মোস্তফা সহ আরো অনেকে।


কাহিনী সারসংক্ষেপঃ
দিপুর বাবা সরকারী চাকরী করায় দিপুকে প্রতিবছর বদলাতে হয় সছুল,পরিবেশ ,বন্ধু ইত্যাদি। দিপুর পরিবারে দিপুর আর তার বাবাই রয়েছেন। দিপুকে বলা হয়েছে ওর মা মারা গেছেন। রাঙ্গামাটি জিলা স্কুলের ক্লাস এইট এর ছাত্র দিপু ও পরিবেশ, স্কুল খুবই পছন্দ করেন। তারিক ছাড়া সবাই ওর বন্ধু হয়ে যায়। কিন্তু ঘটনা প্রবাহে তারেক ও দিপুর মধ্যে খুব ভালো বন্ধুরত হয়ে যায়। এক সময় দিপু তার মায়ের কথা জানতে পারে আরও জানে ওর বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙ্গে বহু দিন আগে আমেরিকা চলে গেছেন। এখন দেশে এসেছেন কিছু দিনের জন্য। দিপুকে দেখতে চেয়ে তার বাবার কাছে চিঠি লিখেন দিপুর মা। দিপুর একাই তার মায়ের সঙ্গে দেখার করার জন্য ঢাকায় আসে। মাকে পেয়ে দিপুর মধ্যে এক অদ্ভুত অনুভূতি জেগে ওঠে। দিপু আবার বাব্র কাছে ফিরে আসেন এবং মা চলে যান আমেরিকা। অন্যদিকে দিপু জানতে পারে তারেকের পাগল মায়ের কথা। তারিকের স্বপ্ন অনেক টাকা আয় করে মাকে বিদেশে নিয়ে ভালো চিকিৎসা করা। এরপর শুরু হয় দুঃসাহসিক অভিযান। বুদ্ধি আর সাহস কাজে লাগিয়ে তারেকের নেতৃতে ধরিয়ে দেওয়া হয় দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক  নিদর্শন মূর্তি পাচারকারী চক্রকে। তারপর আসে দিপুর বাবার বদলির চিঠির । কিছু চমৎকার স্মৃতি, অভিজ্ঞতা আর বন্ধুবান্ধবের মায়াজালকে পিছনে ফেলে দিপুকে চলে যেতে হয় নতুন ও অচেনা এক শহরে।


অভিনয়েঃ

বুলবুল আহমেদ - দিপুর বাবা
ববিতা - দিপুর মা
আবু খায়ের - স্কুল শিক্ষক
ডলি জহুর - তারেকের মা
শাকফাত - সাজ্জার
অরুন সাহা - দিপু
মাশফিক - টিপু
ফয়সাল - মিঠু
পিয়াল - রফিক
মিলন - রাশেদ
শিমন - দিলু
(আরও অনেকে)



তথ্য সুত্রঃ উইকিপিডিয়া

Wednesday, October 10, 2018

গুগল পিক্সেল থ্রি



গুগল এর নতুন ফোন গুগল পিক্সেল বাজারে ছাড়তে যাচ্ছে গুগল পিক্সেল।কৃত্রিম বুদ্ধি সম্পূর্ণ আর ক্যামেরা এর নতুন চমক। মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রে পিক্সেল থ্রী সহ নতুন কিছু ফোন এর ঘোষনা দিয়েছেন গুগল।  গুগল দাবি করছে তারা গুগল পিক্সেলথ্রী তে তারা পৃথিবীর সেরা ক্যামেরা ব্যাবহার করেছেন। তাদের একটি মাত্র ক্যামেরা থাকলেও অন্যান্য ডুয়াল ক্যামেরা থেকে অনেক ভালো পারফরমেন্স দিবে এমনটাই দাবি করছে যুক্তরাষ্ট্রের এর প্রতিষ্ঠানটি । ২০১৬ সাল থেকে শুরু হওয়া গুগল এর তৃতীয় সংস্করণ এই পিক্সেল থ্রী। পিক্সেল থ্রী তে থাকছে সুপের জুম প্রযুক্তি যা অতিরিক্ত জুম করলেও ছবির রেসুলেসন ঠিকই থাকবে। রাতের ছবি তোলার জন্য থাকছে বিশেষ ফিচার। সেলফি তোলা যাবে সেলফি স্টিক ছারাই। থাকছে ইচ্ছা মত ছবি সংরক্ষণের ব্যবস্থাও । আরেকটি স্পেসাল ফিচার হল কলের মাধ্যমে যা বলা হবে তা টেক্সট আকারেও শো হবে। ৫.৫ আর ৬.৩ এই দুই সাইজের দুটি ফোন পাওয়া যাবে বাজারে, তার জন্য গুনতে হবে ৭৯৯ ও ৮৯৯ ডলার। সঙ্গে তার বিহীন চার্জার এর জন্য গুনতে হবে ৭৯ ডলার করে। যুক্তরাষ্ট্রে এখনি পাওয়া যাচ্ছে , অন্যান্য দেশে পাওয়া যাবে নভেম্বের থেকে।

রাজ্যবিহীন রাজা (মেসি)


আর্জেন্টিনা জার্সিতে প্রথম ম্যাচ মাঠে ৪০ সেকেন্ড রেড কার্ড এ মেসির বিদায় ওটাই আন্তর্জাতিক ফুটবল এ মেসির একমাত্র লাল কার্ড, শেখার শুরু টাও সেখাইয়েই। কে'নানের গানের মতই সময় আর বয়স লিওনেল মেসিকে আরও পরিবর্তন করেছে, মুশকিল হল তিনি যতটাই এগিয়েছেন সম্ভবত ততটাই পিছিয়েছে আর্জেন্টিনা। তিনটা কোপা একটা বিশ্বকাপ আক্ষেপের গল্পটা বদলায়নি, কেন এই ব্যর্থতা।এক কথায় চাপের সময় ভেঙ্গে পরা এবং মেসির উপর অতি নির্ভরশীলতাই আর্জেন্টিনার ব্যর্থতা্র কারন, কান্নাতেও যেন মেসিকেই নেতৃত্ব দিতে হবে। গত ৫ বছরে স্কাই হোয়াইট রা কখনো টিম হয়ে খেলতেই পারেনি দেশ, দল, টিম কোচ , কিংবা ভক্ত সবাই মেসির ওপরেই ভরসা করেছেন চাপ বাড়িয়েছেন, হিমালয়য়ের সমান প্রত্যাশার ভার একটু একটু করে পিষে মেরেছেন মেসির ভিতরের মেসিকে একসময় নিঃশেষ হয়ে বিদায়। ক্যারিয়ারে বড় কোনো ট্রফি নাই তাতে কি বা আসে যায় পুস্কাস,ইউসেবিও কিংবা সক্রেটিস কেউই তো বড় কোনো ট্রফি যেতে নি তাহলে  তো ওদের গ্রেট হওয়াটাও আটকায়নি, তাহলে মেসির গ্রেটনেস কেন ট্রফির মানদণ্ডে বাধতে হবে? ফুটবল সৌন্দর্যের অনিন্দ্য রূপকথার রাজকুমার লিওনেল মেসি। বিউটিফুল গেমের পতাকা তো মেসির জন্যই মাথা নত করে শ্রদ্ধায়, ভালবাসায়। তাইতো মেসিদের বিদায় নয় ধন্যবাদ যানাতে হয়।

Tuesday, October 9, 2018

আইসিসি ওয়ার্ল্ড কাপ ২০১৯


পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল হলেও ক্রিকেট বাংলাদশের প্রেক্ষাপটে খুবই জনপ্রিয় একটি খেলা। আশা করি আপনাদের সকলের মনে আছে ২০১৫ ওয়ার্ল্ড কাপে বাংলাদেশ বনাম ভারতের ম্যাচ এ কি হয়েছিল। সাউথ আফ্রিকা বনাম ইংল্যান্ড এর ম্যাচ' এর মাধ্যমে পর্দা উঠবে ২০১৯ ওয়ার্ল্ডকাপের। ম্যাচটি শুরু হবে ৩০/৫/২০১৯ বাংলাদেশ সময় দুপুর ৩ টা ৩টা মিনিট। ২০১৯ সালের ওয়ার্ল্ড কাপে মোট ১০ টি দল অংশগ্রহণ করবে। দেশগুলর মধ্যে রয়েছেঃ বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিলান্ড, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ওয়েস্টইন্ডিস, সাউথ আফ্রিকা। শক্তির বিচারে এগিয়ে থাকবে ইন্ডিয়া, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, সাউথ আফ্রিকা,। কিন্তু কয়েক দিন ধরে আফগানিস্তান যেভাবে পারফর্ম করছে তারাও কিন্তু টাইগারদের চিন্তার কারন হতে পারে। নিউজিল্যান্ড কে খাটো করে দেখলেও হবে না তারাও গত ওয়ার্ল্ড কাপে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে । কিন্তু বাংলাদেশি বোলিং এর সামনে তাদের জেগে ওঠার সম্ভবনা নেই। বোলিং এ বাংলাদেশ ভালো করলেও ইন্ডিয়ান ব্যাটিং লাইন আপের ধারে কাছে বাংলাদেশ পৌছাতে পারবে না। টাইগারদের মিডেল অ্যান্ড অপ্পেনিং দুর্বল হয়ায় বাংলাদেশের পক্ষে ২৩০ এর বেশি রান করা কষ্টকর হয়ে যায়। তবে আমরা সবাই দোয়া করি যেনো ২০১৯ ওয়ার্ল্ড কাপে বাংলাদেশ আমাদের যেন  ভালো কিছু উপহার দিতে পারে।

Sunday, October 7, 2018

মাশরাফি বিন মর্তুজা



ওয়ানডে, টি ২০ আর টেস্ট এ  ১৬ বছরে হাটুতে ৭ বার অপারেশন। ক্যারিয়ার এ ১০ বারেরও বেশি ডাক্তারের ছুরির নিচে নিজেকে সোপে দেয়। প্রতি ম্যাচ শেষে হাটু থেকে সিরিঞ্জ দিয়ে বিষাক্ত রস বের করেন। ঘুম থেকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে নামতে পারেন না বিছানা থেকে , হাটু কে কয়েক বার ভাঁজ করতে হয় সোজা করতে হয়, তারপর শুরু হয় দিন। তার রাতগুলোও হয়ে উঠে আতঙ্কের ঘুমের মধ্যে অনুভব করে কোনো একটা পা বাকানো যাচ্ছে না। ডাক্তাররা বলেছেন এভাবে ক্রিকেট চালালে চিরতরে পঙ্গু হয়ে যেতে পারেন, কিন্তু দমে যান নি। সব শঙ্কা উরিয়ে বল হাতে বাঘের মত ছুটে চলা। এ যেন অপ্রতিরুদ্ধ এক বিশ্বয়কর গল্প। যার জীবনের পলকে পলকে ছড়িয়ে আছে সাহসীকতা, দেশপ্রেম আর অদম্য এক যোদ্ধার প্রতিচ্ছবি। শত ঝড় ঝাপটা পেরিয়ে লাল সবুজ পতাকার সম্মান হাসি কান্নার ভার যার দুই কাধে। ম্যাচ হারলেও চোখের জল ফেলেন অনেকটা নীবিরে সবার আরালে যাতে তরুনরা ভেঙ্গে না পরেন।  বলছি সেই নায়কের কথা, না নায়ক বললে ভুল হবে তার নামের আগে মহা নায়ক শব্দটিই মানায়।
তিনি আমাদের সকলের প্রিয় মাশরাফি বিন মর্তুজা।

আইফোন এক্স এস



সেপ্টেম্বর, ১২, ২০১৮ অ্যাপেল তাদের নতুন স্মার্টফোন বাজারে নিয়ে আসে  যেটার নাম হল আইফোন এক্সস এবং এক্সস মাক্স  

নতুন এই ফোনটি  নতুন এই ফোনটি অ্যাপেল এর আইফোন এক্স এর নতুন ভার্সন
এই দুটি ডিভাইস বাংলাদেশে প্রায় লক্ষ ৩০ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে, যেটা প্রায় সাধারন মানুষের নাগালের বাইরে

তো আসুন দেখে আসি অ্যাপেল তাদের নতুন এই ডিভাইস কি কি ব্যাবহার করেছে

আইফোন এক্সসঃ
     সাইজঃ ৫.৬৫ x.৭৯

     ওজনঃ ১৭৯ গ্রাম (প্রায়)
      ডিসপ্লেঃ .-ইঞ্চি ওলইডি, ২৪৩৬ x ১১২৫৪৫৮ পিক্সেল  পার  ইঞ্চি, ডিছিআই-পি৩ রঙ স্বরগ্রাম
     অন্যান্য ডিসপ্লে ফিচারস : এইচডিআর, ট্রু টোন, ১২০ এইচ টাচ ইনপুট
     তাছাড়াও মোবাইল টি প্রায় ৩০ মিনিট ২ মিটার পানির নিচে থাকতে পারবে।